• ২৬শে জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

রোটারী ক্লাব অব সিলেট সিনার্জির বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

sylhetcrimereport
প্রকাশিত জুলাই ২৫, ২০২৫
রোটারী ক্লাব অব সিলেট সিনার্জির বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

ছবি:নিজস্ব

নিজস্ব প্রতিবেদক:: রোটারি ক্লাব অব সিলেট সিনার্জির উদ্যোগে পরিবেশ রক্ষায় জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৫ জুলাই) দুপুর ২টায় সিলেট নগরীর জজ কোর্ট আঙ্গিনায় এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- সিলেটের সিনিয়র জেলা ও দায়রাজজ শেখ আশফাকুর রহমান, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রোটারি ইন্টারন্যাশনাল ডি-৬৫ এর ডেপুটি কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর রোটারীয়ান ও অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল, পিডিজি এম আতাউর রহমান পীর,, সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি একেএম সামিউল আলম, কো-অর্ডিনেটর (অ্যাডমিন)  রোটারিয়ান কামরুজ্জামান চৌধুরী রুম্মান। রোটারীয়ান পিপি জাকির চৌধুরী, রোটারীয়ান পিপি আব্দুল বাছিত।

প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, পরিবেশ রক্ষায় বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। রোটারি ক্লাব অব সিলেট সিনার্জির এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। এসব কমূসূচি পালনের পাশাপাশি রোটারি পাবলিক ইমেজ নিয়েও ক্লাবগুলোকে কাজ করতে হবে। যাতে করে সকলেই রোটারি কার্যকলাপ সম্পর্কে অবহিত থাকেন। রোটারীয়ানরা নিজেদের টাকা দিয়ে মানবতার কল্যাণে কাজ করছে, যা প্রশংশনিয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রোটারি ক্লাব অব সিলেট সিনার্জির সভাপতি রোটারিয়ান আবুল কালাম মিটু।

এসময় পিডিজি এম আতাউর রহমান পীর বলেন, সবুজ ও পরিচ্ছন্ন সিলেট গড়তে হলে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। রোটারি ক্লাব অব সিলেট সিনার্জি পরিবেশ সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে নিয়মিত বৃক্ষরোপণ ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। আজকের এই কর্মসূচি তারই অংশ। আমাদের রোটারীর লক্ষ্য—সবুজে ঘেরা, বাসযোগ্য একটি সিলেট বিনির্মাণ।

রোটারী ক্লাব অব সিলেট সিনার্জির  রোটারীয়ান পিপি ডি ৬৫ এর ডেপুটি কো-অর্ডিনেটর (সার্ভিস প্রজেক্ট) এডভোকেট এম এ সালেহ চৌধুরীর এর সহযোগিতায় বৃক্ষরোপন অনুষ্ঠানে ক্লাব সেক্রেটারি রোটারীরয়ান ফোয়াদ বিন রশীদ, আইপিপি সৈয়দ ফরহাদুর রব, ক্লাবের সদস্য রোটারিয়ান দেলোয়ার হোসেন, এডভোকেট সৈয়দ কাওসার আহমেদ, এডভোকেট আলমগীর হোসেন, ডা শাহিন আলম ও ডা লায়েক আহমদ উপস্থিত ছিলেন।  রোটারিয়ানরা সিলেট জেলা ও দায়রাজজ এর মসজিদের সামনে ১০০টি ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছ রোপন করেন। পর্যায়ক্রমে ২০ হাজার বৃক্ষরোপণ অব্যাহত থাকবে।